১ম বর্ষ – প্রারম্ভিক সংখ্যা।
বৈশাখ – জৈষ্ঠ – আষাঢ় ১৪৩১
1st Year – Starting Issu. April – May – june 2024
পত্রিকার অনলাইন পাঠের ঠিকানা
www.loksamskriti.com
মুদ্রিত পত্রিকা পেতে ওলেখা পাঠাতেযোগাযোগ করুন
info.loksamskriti.com
quarterly.folklore@gmail.com
+880 17 8117 4707, +880 19 1175 2288
উৎসর্গ
ভাষা সংস্কৃতিসহ বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম ও
স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায়
আত্মাহুতি দানকারী সকল শহীদ ও
লড়াই-সংগ্রাম-সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনকারী সকল পর্যায়ের যোদ্ধাসহ
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর মহান স্মৃতির প্রতি
ত্রৈমাসিক লোকসংস্কৃতি পত্রিকার প্রারম্ভিক সংখ্যাটি উৎসর্গিত
উপদেষ্টা
হায়াৎ মাহমুদ
আলাউদ্দিন আহমেদ
ময়নুল আবেদিন
নিসার হোসেন
মইনউদ্দিন খালেদ
সৈয়দ আজিজুল হক
শাহিদা খানম
সম্পাদনা পর্ষদ সম্পাদক
————– ————–
কামালউদ্দিন কবীর আমিনুল হাসান লিটু
নাজনিন নাহার
আনিসুজ্জামান নির্বাহী সম্পাদক
সুশান্ত ঘোষ ————–
নসরত শাহ ইমরান উজ-জামান
প্রতিবেদক
ফারজানা জুথি
নামলিপি
রিয়াদ মাহমুদ
প্রচ্ছদ
ইমরান উজ-জামানের তোলা ছবি থেকে
বর্ণবিন্যাস ও অঙ্গ সজ্জা
স্পেস
অন্তর্জাল প্রযুক্তি
টেকনো সলিয়েসন
প্রকাশক
চিন্ময়ী সিকদার ও সাবিহা সুলতানা
প্রকাশক কর্তৃক সকল স্বত্ব সংরক্ষিত
ঠিকানা : ৯৪/ক, উত্তর যাত্রাবাড়ি, ঢাকা-১২০৪। +৮৮০ ১৭ ৮১১৭ ৪৭০৭, +৮৮০ ১৯ ১১৭৫ ২২৮৮
www.loksamskriti.com, info.loksamskriti.com, quarterly.folklore@gmail.com
লেখা পাঠাবার নিয়মাবলী
১. লোকসংস্কৃতি এবং তৎসংশ্লিষ্ট বিষয়ে লেখা যে কোনো মৌলিক প্রবন্ধ, ক্ষেত্রসমীক্ষা, অনুবাদ যা অন্য কোনো পত্রিকায় ছাপা হয়নি বা ইতোমধ্যে ছাপার জন্য মনোনিত হয়নি, এমন লেখা ত্রৈমাসিক লোকসংস্কৃতি পত্রিকায় প্রকাশের জন্য বিবেচনা করা হয়।
২. যৌথ কাজ বা যৌথ নামেও লেখা পাঠানো যাবে।
৩. পত্রিকায় প্রকাশের জন্য পাঠানো লেখা বিশেষজ্ঞ মূল্যায়নকারী কর্তৃক মূল্যায়নের পর এই পত্রিকায় লেখা প্রকাশিত হয়।
৪. লোকসংস্কৃতি এবং তৎসংশ্লিষ্ট বিষয়ে লেখা font character: sutonny MJ তে টাইপ করতে হবে। প্রবন্ধের শিরোনাম (১৮ পয়েন্ট বোল্ড) ও লেখার মূল পাঠ ১৪ পয়েন্ট বাংলাতে ২ লাইনের মাঝখানে ১.৫ ফাঁক রেখে দুই দিকে সমতা (justified) বিধানে টাইপ করতে হবে।
৫. লেখার প্রথম পৃষ্ঠায় শুধু প্রবন্ধের শিরোনাম, লেখকের নাম ও জন্ম তারিখসহ সর্বোচ্চ ৫০ শব্দে সংক্ষিপ্ত লেখক পরিচিতি (১৪ পয়েন্ট রেগুলার) থাকবে।
৬. মূল লেখা বা পাঠ ২য় পৃষ্ঠা থেকে শুরু করতে হবে। লেখার শুরুতে সর্বোচ্চ ১০০ শব্দের মধ্যে একটি সারসংক্ষেপ থাকতে হবে।
৭. লেখার মূল word file I PDF file ইমেইল করতে হবে-
quarterly.folklore@gmail.com অথবা info.loksamskriti.com ঠিকানায়।
৮. প্রবন্ধ, ক্ষেত্রসমীক্ষা, অনুবাদের সাথে যথাযথ রীতি মেনে আখ্যা (caption)সহকারে উপর্যুক্ত রেজুলেসনের একাধিক আলোকচিত্র দিতে হবে।
৯. মূল পাঠে সরণি (table) ও চিত্রাদি থাকলে সে গুলির পর্যায়ক্রমিক সংখ্যা যেমন: ১,২,৩… ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে। প্রতিটি চিত্রের যথাযথ আখ্যা (caption) দিতে হবে।
১০. মূল পাঠে সংগতি রেখে প্রয়োজনীয় অধ্যায় (Chapter) ও উপ-অধ্যায় (sub-chapter) ভাগ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে অধ্যায় ও উপ-অধ্যায় শিরোনামসহ যথাক্রমে ১ ও ১.১, ১.১.১ ইত্যাদি বিন্যস্ত করা যেতে পারে।
১১. লেখায় বাংলা একাডেমি প্রণীত প্রমিত বাংলা বানান অনুসরণ করা আবশ্যক। তবে উদ্ধৃতির ক্ষেত্রে মূল বানান অপরিবর্তিত থাকবে।
১২. লেখায় টীকা, উদ্ধৃতি, সূত্র ও সহায়কপঞ্জি ব্যবহারের রীতি পালন অতি-আবশ্যক।
১২.(ক). টীকা : মূল পাঠে কোনো বিষয় সম্পর্কে অতিরিক্ত ব্যাখ্যা প্রদান করতে চাইলে অথবা নতুন কোনো অভিধা (term) সম্পর্কে বক্তব্য উপস্থাপন করতে হলে তা মূল পাঠের অতিরিক্ত ‘অন্ত্য-টীকায়’ (end-note) উপস্থাপন করতে হবে। এ ধরনের টীকা প্রদানের ক্ষেত্রে মূল পাঠের উদ্দিষ্ট ব্যাখ্যা বা বক্তব্যে অধিসংখ্যা (superscript) যথা: ১, ২ ইত্যাদি প্রদানপূর্বক মূল পাঠের শেষে ‘অন্ত্য-টীকায়’ (end-note) উল্লেখসহ এগুলোর যথাযথ ব্যাখ্যা দিতে হবে।
১২.(খ). উদ্ধৃতি ও সূত্র :
১. প্রবন্ধের মূল পাঠে অন্য কোনো লেখকের সংক্ষিপ্ত উদ্ধৃতি থাকলে তা একই অনুচ্ছেদে উদ্ধৃতি চিহ্ন (“ ”) ও উদ্ধৃতি সূত্রসহ উল্লেখ করতে হবে। তবে উদ্ধৃতির দৈর্ঘ্য ২৫ শব্দের বেশী হলে তা মূল পাঠের নিচে বামদিকে ১/৪ ইঞ্চি ভেতরে (indenting) নতুন অনুচ্ছেদে উদ্ধৃতি সূত্রসহ উল্লেখ করতে হবে। এক্ষেত্রে উদ্ধৃতি চিহ্ন ব্যবহার করার দরকার নাই।
২. উদ্ধৃতি সূত্র উল্লেখ করার ক্ষেত্রে বঙ্গ-ভারতীয় ঐতিহ্য অনুসারে লেখকের পারিবারিক উপাধি নয়, বরং মূল নাম : রবীন্দ্রনাথ, শহীদুল্লাহ ইত্যাদি প্রকাশকাল ও পৃষ্ঠা সংখ্যাসহ উল্লেখ করতে হবে।
৩. প্রবন্ধকার অন্য লেখকের উদ্ধৃতিকে নিজের ভাষায় বর্ণনা (pa raphrasing) করলে পৃষ্ঠা সংখ্যা উল্লেখের দরকার নাই। আবার কোনো উদ্ধৃতির মূল লেখক যদি প্রবন্ধকারের বাক্যের অংশ হয়ে যান, সেক্ষেত্রেও পৃষ্ঠাসংখ্যা উল্লেখ করতে হবে না।
১৩. প্রবন্ধের মূল পাঠের শেষে একটি সহায়কপঞ্জি (references) প্রদান করতে হবে। এই সহায়কপঞ্জিতে কেবল মূল পাঠের উদ্ধৃতি সূত্রে উল্লেখিত লেখক ও গ্রন্থের বর্ণনা বর্ণানুক্রমে (alphabetic order) বিন্যস্ত করতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি গ্রন্থের জন্য আলাদা সহায়কপঞ্জি রচনা করতে হবে, যেখানে প্রথমে বাংলা গ্রন্থাদি স্থান পাবে।
ত্রৈমাসিক লোকসংস্কৃতি পত্রিকায় প্রকাশিত লেখকদের লেখাসমূহে প্রকাশিত অভিমত সম্পূর্ণভাবে লেখকের/লেখকবৃন্দের একান্ত নিজস্ব। প্রকাশিত অভিমতের জন্য এ পত্রিকার উপদেষ্টা/সম্পাদক/নির্বাহী সম্পাদক/সম্পাদনা পরিষদ বা প্রকাশক দায়ী নন। প্রতিটি বিভাগে জ্যেষ্ঠতার ক্রমানুসারে লেখা সাজানো হয়।